কেট মিডলটন এবং মেঘান মার্কেলের ভাল বন্ধু হওয়ার কথা ছিল। যাই হোক না কেন, ব্রিটিশ রাজদরবারের জীবনের সমস্ত পর্যবেক্ষকরা তাই ভেবেছিলেন। এটির পূর্বশর্তগুলি মনে হয়েছিল, এগুলি সুস্পষ্ট ছিল: উভয় মহিলা "রাজপরিবারের" ছিলেন, রাজকীয় রক্তের নয় else আর কে না, যদি না হয় তবে তাদের জন্য এই কিছুটা পরকীয়ায় একে অপরকে সমর্থন করে।
তবে কিছু ভুল হয়েছে। চ্যানেল 5 দ্বারা চিত্রিত "মিডলটোনস যখন রাজতন্ত্রের সাথে সাক্ষাত করল" শীর্ষক একটি প্রামাণ্যচিত্রে কোর্ট বিশেষজ্ঞরা বলেছেন যে কীথ এবং মেঘান খুব আলাদা ছিল be
“যখন মেঘান রাজপরিবারে এসেছিল, সবাই নিশ্চিত ছিল যে সে এবং কেট সবচেয়ে ভাল বন্ধু হয়ে উঠবে - সর্বোপরি, তারা দুজনই বাইরে থেকে এসেছিল। তবে দেখা গেল যে তারা খুব আলাদা মহিলা,”আদালতের বিশেষজ্ঞ ক্লডিয়া জোসেফ বলেছেন।
রাজপরিবারের আরেক বিশেষজ্ঞ রিচার্ড কাই স্বীকার করেছেন: মহিলারা একে অপরকে দাঁড়াতে পারেন নি। “এই পরিস্থিতিতে কেট জামানতজনিত ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তিনি এবং মেগান কোনওভাবেই একটি সাধারণ ভাষা খুঁজে পেতে পারেন নি। এবং তাদের সম্পর্ক মোটামুটি ব্রিটিশরা যেমন ভাচ্ছিল তেমন সোজা ছিল না, এক্সপ্রেসকে দেওয়া একটি সাক্ষাত্কারে কাই বলেছেন।
ব্রিটিশ আদালতের আরেক বিশেষজ্ঞ মার্লিন কোইনিগ বিশ্বাস করেন যে মার্কেলের ভুলের কারণে এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল।
“আমি মনে করি এই গল্পের উভয় পক্ষের পায়খানাতে অনেক কঙ্কাল রয়েছে এবং আমরা পুরো সত্যটি খুব কমই জানতে পারি। তবে একটি জিনিস সম্পর্কে আমি বেশ নিশ্চিত: মেঘান, প্রাসাদে আগত একজনের মতো প্রথম পদক্ষেপ নিতে হয়েছিল। তিনি সব সাক্ষাত্কারে বলতেই থাকলেন যে কেটই তাঁর সাথে যোগাযোগ করেননি। আমি মনে করি - আপনি যদি কর্মে বা অন্য কোথাও নতুন হন তবে আপনাকে আরও অভিজ্ঞ ব্যক্তির কাছে যেতে হবে। বলুন: "হ্যালো, আসুন কথা বলি? আমি কোথায় বিয়ে করেছি তা জানতে চাই …" "- বলেছিলেন কোয়েনিগ।
বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন: রাজকীয় পরিবারে তাঁর কণ্ঠস্বর শোনা যাচ্ছে না বলে মার্কেল সবচেয়ে বেশি যন্ত্রণা পেয়েছিলেন। কেউ কেউ মারলিন কোইনিগের সাথেও একমত নন। তাদের মতে, মেঘান আশা করতে পারেন যে রাজ পরিবারে "সংহতকরণ" সম্পর্কে আরও অভিজ্ঞ, কেট তার গোপনীয়তাগুলি তাঁর সাথে ভাগ করবেন। তবে তিনি অপেক্ষা করলেন না - এবং রাজকুমারকে সঙ্গে করে চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন।
